শিগগির পুঁজি বাজারে আসছে পিএইচপি পাওয়ার জেনারেশন পল্গান্ট লিমিটেড। এজন্য গতকাল সোমবার পিএইচপি গ্রুপ ও আইআইডিএফসি ক্যাপিটাল লিমিটেডের মধ্যে এক সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পিএইচপির পক্ষে এ শিল্প গ্রুপের চেয়ারম্যান সুফী মিজানুর রহমান ও আইআইডিএফসি ক্যাপিটাল লিমিটেডের পক্ষে এর চেয়ারম্যান এম মতিউল ইসলাম সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। এর মধ্য দিয়ে আইআইডিএফসি বুক বিল্ডিংয়ের মাধ্যমে পিএইচপি পাওয়ার জেনারেশন পল্গান্ট লিমিটেডের শেয়ার পুঁজিবাজারে অন্তর্ভুক্ত হতে যাচ্ছে।
চট্টগ্রাম নগরীর আগ্রাবাদে পিএইচপি গ্রুপ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে পিইচপি গ্রুপের পরিচালক আলী হোসেন, আকতার হোসেনসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে পিএইচপি গ্রুপের চেয়ারম্যান সুফী মিজানুর রহমান বলেন, দেশের মানুষকে পিএইচপির সঙ্গে রাখতে বাজারে শেয়ার ছাড়া হচ্ছে। এর মধ্য দিয়ে সবার অন্তরে স্থান করে নেবে পিএইচপি। তিনি বলেন, মানুষের ভালোবাসায় এতদূর আসতে পেরেছে পিএইচপি, এভাবে এগিয়েও যাবে অনেক দূর। আইআইডিএফসি ক্যাপিটাল লিমিটেডের চেয়ারম্যান এম মতিউল ইসলাম বলেন, সততা ও নিষ্ঠার কারণে পিএইচপি এ দেশের প্রশংসিত ও শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপ। এ শিল্প গ্রুপের শেয়ার পুঁজিবাজারকে আরও সমৃদ্ধ করবে। অনুষ্ঠানে ২০০২ সাল থেকে পিএইচপি পাওয়ার জেনারেশন পল্গান্ট লিমিটেড প্রতিদিন ১৫ মেগাওয়াট করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে আসছে উলেল্গখ করেন এ পল্গান্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলী হোসেন।
তথ্যসূত্রঃ সমকাল
Tuesday, April 20, 2010
অ্যালায়েন্স হোল্ডিংস শেয়ার ছাড়বে
অ্যালায়েন্স হোল্ডিংস লিমিটেড পুঁজিবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করে ব্যবসায় সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিয়েছে। এজন্য বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) কাছে আইপিও ছাড়ার আবেদন করছে। অ্যালায়েন্স ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস লিমিটেড প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশে আজ মঙ্গলবার একটি পথপ্রদর্শনীর আয়োজন করেছে। অ্যালায়েন্স হোল্ডিংসের পরিশোধিত মূলধন ১০০ কোটি টাকা এবং কোম্পানি ১০ টাকা মূল্যের ৩৫ লাখ প্রাথমিক শেয়ার বাজারে ছাড়বে। গত ২০০৯ সালে কোম্পানির নেট মুনাফা ৭৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। অ্যালায়েন্স হোল্ডিংসের অঙ্গ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধে রযেছে কনটেইনার টার্মিনাল (অফ-ডক), প্রি-ইঞ্জিনিয়ার্স স্টিল বিল্ডিংস, রিয়েল এস্টেট, ফিন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশন, বেভারেজ এবং টেক্সটাইল। ভবিষ্যতে বিদ্যুৎ, টেলিকম ও জাহাজ নির্মাণ শিল্পে বিনিয়োগের পরিকল্পনা রয়েছে এ কোম্পানির।
তথ্যসূত্রঃ সমকাল
তথ্যসূত্রঃ সমকাল
Labels:
Coming IPO
শেয়ারবাজারে স্বস্তির সুবাতাস
বেশ কয়েক দিনের টানা দরপতনের পর অবশেষে কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়েছে শেয়ারবাজার। সোমবার দেশের দুই বাজারেই সব ধরনের সূচক হয়ে ওঠে ঊর্ধ্বমুখী। এদিন লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। বেড়েছে মূল্যসূচক ও লেনদেনের পরিমাণ। ফলে সোমবার বাজারে ছিল স্বস্তির সুবাতাস। কিছুদিন পর ব্যাংক ও আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠানের দর বৃদ্ধিতে বিনিয়োগকারীরা কিছুটা উজ্জীবিত হয়েছে। আগের তিন দিন একটু একটু করে লেনদেন বাড়ায় তা বিনিয়োগকারীদের আস্থাকে কিছুটা মজবুত করেছে, যা সাইডলাইনে থাকা অনেক বিনিয়োগকারীকে আবার সক্রিয় করেছে। অন্যদিকে ব্যাংকের শেয়ারের দাম বাড়ায় মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকার থেকে ঋণ নিয়ে বিনিয়োগ করেছেন এমন অনেক বিনিয়োগকারীর ক্রয়ক্ষমতা (পারচেজ পাওয়ার) বাড়িয়েছে। খুলনা পাওয়ারের শেয়ারে বিনিয়োগের জন্য যারা এর আগে বাজার থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করেছিলেন তাদের কেউ কেউ ওই অর্থ আবার বাজারে নিয়ে এসেছেন। এসব কারণে লেনদেন ও শেয়ারের দরে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
আগের দিনের মতো গতকালও শেয়ারবাজারে লেনদেন ও দর বৃদ্ধিতে ব্যাংক এবং নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রাধান্য ছিল। অন্যদিকে টানা কয়েক দিনের দরপতনের পর সোমবার গ্রামীণফোনের শেয়ার মূল্য বৃদ্ধিতে ফিরে এসেছে। এসব কারণে সোমবার মূল্যসূচক উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেড়েছে। গতকালের সূচক নির্ধারণে রোববার অভিষিক্ত খুলনা পাওয়ারকে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ সূচকের বড় উল্লম্ফনে এটিও ভূমিকা রেখেছে।
সোমবার ডিএসইতে ২৪৫টি কোম্পানির শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ১৭৫টির দাম বেড়েছে, কমেছে ৬৩টির দাম। সাতটি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত। ডিএসইতে সাধারণ সূচক বেড়েছে ৬১ দশমিক ৯৩ পয়েন্ট। দিন শেষে এ সূচকের অবস্থান ছিল ৫ হাজার ৫২৯ দশমিক ৫ পয়েন্ট। ডিএসইতে এদিন ৯৬৭ কোটি টাকা মূল্যের শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। লেনদেনের পরিমাণ ছিল আগের দিনের চেয়ে ৫৬ কোটি টাকা বেশি।
গত কয়েক দিনের মতো গতকালও ডিএসইতে লেনদেনে সবার শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড। এর লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৮০ কোটি টাকা। অন্যদিকে বেশ কিছুদিন পর দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা গ্রামীণফোনের শেয়ার কেনাবেচার পরিমাণ ছিল ৪০ কোটি টাকা। লেনদেনে শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে ছিল প্রিমিয়ার ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, বেক্সিমকো ফার্মা, প্রাইম ফিন্যান্স, ডেসকো, সামিট পাওয়ার, লংকাবাংলা ফিন্যান্স ও আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক।
ডিএসইতে এদিন ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ দর বৃদ্ধি নিয়ে দর বৃদ্ধিতে সবার ওপরে ছিল ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স। এর পরই ছিল যথাক্রমে সন্ধানী লাইফ, উত্তরা ব্যাংক, মেট্রো স্পিনিং, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, পপুলার লাইফ, গ্গ্নোবাল ইন্সুরেন্স, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স ও প্রথম প্রাইম ফিন্যান্স মিউচুয়াল ফান্ড।
ডিএসইতে এদিন সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে মডার্ন ইন্ডাস্ট্রিজ, যার হার ১২ দশমিক ৭ শতাংশ। দর হ্রাসে এর পরই ছিল যথাক্রমে জেমিনি সি ফুড, সিএমসি কামাল টেক্সটাইল, স্টাইল ক্রাফট, কাশেম সিল্ক, তাল্লু স্পিনং, বঙ্গজ, মুন্নু স্টাফলার, প্রাইম ফিন্যান্স ও ডিবিএইচ।
সিএসইতে সোমবার ১৭৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৪টির, কমেছে ৪৫টির দাম। চার কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত। সিএসইতে সার্বিক সূচক বেড়েছে ২১০ দশমিক ৮৪ পয়েন্ট। এদিন সিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৮৮ কোটি টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ১২ কোটি টাকা বেশি।
আগের দিনের মতো গতকালও শেয়ারবাজারে লেনদেন ও দর বৃদ্ধিতে ব্যাংক এবং নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রাধান্য ছিল। অন্যদিকে টানা কয়েক দিনের দরপতনের পর সোমবার গ্রামীণফোনের শেয়ার মূল্য বৃদ্ধিতে ফিরে এসেছে। এসব কারণে সোমবার মূল্যসূচক উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেড়েছে। গতকালের সূচক নির্ধারণে রোববার অভিষিক্ত খুলনা পাওয়ারকে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ সূচকের বড় উল্লম্ফনে এটিও ভূমিকা রেখেছে।
সোমবার ডিএসইতে ২৪৫টি কোম্পানির শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ১৭৫টির দাম বেড়েছে, কমেছে ৬৩টির দাম। সাতটি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত। ডিএসইতে সাধারণ সূচক বেড়েছে ৬১ দশমিক ৯৩ পয়েন্ট। দিন শেষে এ সূচকের অবস্থান ছিল ৫ হাজার ৫২৯ দশমিক ৫ পয়েন্ট। ডিএসইতে এদিন ৯৬৭ কোটি টাকা মূল্যের শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। লেনদেনের পরিমাণ ছিল আগের দিনের চেয়ে ৫৬ কোটি টাকা বেশি।
গত কয়েক দিনের মতো গতকালও ডিএসইতে লেনদেনে সবার শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড। এর লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৮০ কোটি টাকা। অন্যদিকে বেশ কিছুদিন পর দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা গ্রামীণফোনের শেয়ার কেনাবেচার পরিমাণ ছিল ৪০ কোটি টাকা। লেনদেনে শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে ছিল প্রিমিয়ার ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, বেক্সিমকো ফার্মা, প্রাইম ফিন্যান্স, ডেসকো, সামিট পাওয়ার, লংকাবাংলা ফিন্যান্স ও আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক।
ডিএসইতে এদিন ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ দর বৃদ্ধি নিয়ে দর বৃদ্ধিতে সবার ওপরে ছিল ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স। এর পরই ছিল যথাক্রমে সন্ধানী লাইফ, উত্তরা ব্যাংক, মেট্রো স্পিনিং, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, পপুলার লাইফ, গ্গ্নোবাল ইন্সুরেন্স, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স ও প্রথম প্রাইম ফিন্যান্স মিউচুয়াল ফান্ড।
ডিএসইতে এদিন সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে মডার্ন ইন্ডাস্ট্রিজ, যার হার ১২ দশমিক ৭ শতাংশ। দর হ্রাসে এর পরই ছিল যথাক্রমে জেমিনি সি ফুড, সিএমসি কামাল টেক্সটাইল, স্টাইল ক্রাফট, কাশেম সিল্ক, তাল্লু স্পিনং, বঙ্গজ, মুন্নু স্টাফলার, প্রাইম ফিন্যান্স ও ডিবিএইচ।
সিএসইতে সোমবার ১৭৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৪টির, কমেছে ৪৫টির দাম। চার কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত। সিএসইতে সার্বিক সূচক বেড়েছে ২১০ দশমিক ৮৪ পয়েন্ট। এদিন সিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৮৮ কোটি টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ১২ কোটি টাকা বেশি।
Labels:
Dhaka Stock Exchange News
রিফান্ড ও ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্ট জটিলতায় কোম্পানিগুলো
আগামী মাস থেকে মেশিনে পাঠযোগ্য বিশেষ কালিযুক্ত চেকের (গওঈজ বা মাইকার) মাধ্যমে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) অকৃতকার্য আবেদনকারীদের প্রাপ্য অর্থ ফেরত (রিফান্ড) দিতে হবে। তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর ঘোষিত নগদ লভ্যাংশের অর্থ পরিশোধেও ব্যবহার করতে হবে মাইকার চেক। ১ মে থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্লিয়ারিং হাউসের জন্য মাইকার চেক বাধ্যতামূলক করায় প্রচলিত সাধারণ রিফান্ড ও ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্ট জমা নেবে না ব্যাংকগুলো। এজন্য সব ধরনের ওয়ারেন্টকে মাইকারে রূপান্তর করতে হবে। তবে শেয়ারবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে চলতি মাস পর্যন্ত কোনো ধরনের প্রসেসিং ফি ছাড়াই প্রচলিত রিফান্ড ও ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্ট জমা নেবে ব্যাংকগুলো। সম্প্রতি শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) কাছে পাঠানো এক চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংক এ তথ্য জানিয়েছে। এর এতেই জটিলতায় পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের বিপরীতে কোম্পানিগুলো যেসব লভ্যাংশ ইস্যু করে সেগুলো তারা বিশেষভাবে ছাপানো চেকের মাধ্যমে করে। একইভাবে আইপিওর জন্য আবেদন করে যারা শেয়ার পান না তারাও একইভাবে টাকা পেয়ে থাকেন। এখন এসব টাকা দেওয়ার বিকল্প কোনো ব্যবস্থা না করে মেশিন রিডেবল চেক ইস্যুর বিষয়টি বাধ্যতামূলক করা হলে বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি কোম্পানিগুলোও বিপাকে পড়বে। এ কারণে তারা মেশিন রিডেবল চেক বাধ্যতামূলক করার সময় আরও বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে তালিকাভুক্ত কোম্পানি, ইস্যু ম্যানেজার ও অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিসহ সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে, রিফান্ড ওয়ারেন্টের ক্ষেত্রে মাইকার বাধ্যতামূলক হলে আইপিওর ব্যয় বেড়ে যাবে। একইভাবে ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্টকে মাইকারে রূপান্তরের কারণে এ খাতে ব্যয় বাড়বে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর। কারণ বর্তমানে সাধারণ কাগজে ওয়ারেন্ট মুদ্রণ করায় তাতে খরচ পড়ে অপেক্ষাকৃত কম। কিন্তু মাইকারের জন্য যে কাগজ ও কালি ব্যবহার করতে হবে তা তুলনামূলকভাবে বেশ ব্যয়বহুল। যেসব কোম্পানির শেয়ারের মার্কেট লট ছোট তাদের ব্যয় অপেক্ষাকৃত বেশি হবে। একশ' টাকা লভ্যাংশের একটি ওয়ারেন্ট ইস্যু করতে বাড়তি ৭-৮ টাকা ব্যয় হবে। এ ব্যয় সংস্থানে কোনো কোনো কোম্পানি লভ্যাংশের পরিমাণ কমিয়ে দিতে পারে বলে সংশ্লিষ্টদের আশঙ্কা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুসারে, গত ১ এপ্রিল থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঢাকা ক্লিয়ারিং হাউসের সদস্য ব্যাংকগুলোর জন্য মাইকার চেক বাধ্যতামূলক হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সব ব্যাংক এ ব্যাপারে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে না পারায় সাধারণ চেক গ্রহণের সময়সীমা এক মাস বাড়ানো হয়। ফলে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ চেক ব্যাংকগুলো গ্রহণ করবে। তবে প্রতি চেকের বিপরীতে চেক ইস্যুকারী ব্যাংককে ১০০ টাকা করে প্রসেসিং ফি দিতে হবে।
মাইকার চেক সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আলোচিত সিদ্ধান্তে রিফান্ড ও ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্ট নিয়ে এক ধরনের জটিলতা তৈরি হয়। অনেক ব্যাংকের শাখা এসব ওয়ারেন্ট জমা নিতে অস্বীকৃতি জানায়। অন্যরা জমা নিলেও প্রসেসিং ফি হিসেবে তাদের দিতে হয় ওয়ারেন্টপ্রতি ১০০ টাকা। বিনিয়োগকারীদের এ দুর্ভোগের পরিপ্রেক্ষিতে এসইসি চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়তা চায়। একইসঙ্গে অনুরোধ জানানো হয় ওয়ারেন্টের ক্ষেত্রে প্রসেসিং ফির বিষয়টি কার্যকর না করার। এসইসির চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে রিফান্ড ও ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্টে চলতি মাস পর্যন্ত কোনো প্রসেসিং ফি না নেওয়ার নির্দেশ জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইসঙ্গে জানানো হয়, মে থেকে মেশিনে পাঠযোগ্য ওয়ারেন্ট ইস্যু করা না হলে তা জমা নেওয়া হবে না।
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের বিপরীতে কোম্পানিগুলো যেসব লভ্যাংশ ইস্যু করে সেগুলো তারা বিশেষভাবে ছাপানো চেকের মাধ্যমে করে। একইভাবে আইপিওর জন্য আবেদন করে যারা শেয়ার পান না তারাও একইভাবে টাকা পেয়ে থাকেন। এখন এসব টাকা দেওয়ার বিকল্প কোনো ব্যবস্থা না করে মেশিন রিডেবল চেক ইস্যুর বিষয়টি বাধ্যতামূলক করা হলে বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি কোম্পানিগুলোও বিপাকে পড়বে। এ কারণে তারা মেশিন রিডেবল চেক বাধ্যতামূলক করার সময় আরও বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে তালিকাভুক্ত কোম্পানি, ইস্যু ম্যানেজার ও অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিসহ সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে, রিফান্ড ওয়ারেন্টের ক্ষেত্রে মাইকার বাধ্যতামূলক হলে আইপিওর ব্যয় বেড়ে যাবে। একইভাবে ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্টকে মাইকারে রূপান্তরের কারণে এ খাতে ব্যয় বাড়বে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর। কারণ বর্তমানে সাধারণ কাগজে ওয়ারেন্ট মুদ্রণ করায় তাতে খরচ পড়ে অপেক্ষাকৃত কম। কিন্তু মাইকারের জন্য যে কাগজ ও কালি ব্যবহার করতে হবে তা তুলনামূলকভাবে বেশ ব্যয়বহুল। যেসব কোম্পানির শেয়ারের মার্কেট লট ছোট তাদের ব্যয় অপেক্ষাকৃত বেশি হবে। একশ' টাকা লভ্যাংশের একটি ওয়ারেন্ট ইস্যু করতে বাড়তি ৭-৮ টাকা ব্যয় হবে। এ ব্যয় সংস্থানে কোনো কোনো কোম্পানি লভ্যাংশের পরিমাণ কমিয়ে দিতে পারে বলে সংশ্লিষ্টদের আশঙ্কা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুসারে, গত ১ এপ্রিল থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঢাকা ক্লিয়ারিং হাউসের সদস্য ব্যাংকগুলোর জন্য মাইকার চেক বাধ্যতামূলক হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সব ব্যাংক এ ব্যাপারে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে না পারায় সাধারণ চেক গ্রহণের সময়সীমা এক মাস বাড়ানো হয়। ফলে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ চেক ব্যাংকগুলো গ্রহণ করবে। তবে প্রতি চেকের বিপরীতে চেক ইস্যুকারী ব্যাংককে ১০০ টাকা করে প্রসেসিং ফি দিতে হবে।
মাইকার চেক সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আলোচিত সিদ্ধান্তে রিফান্ড ও ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্ট নিয়ে এক ধরনের জটিলতা তৈরি হয়। অনেক ব্যাংকের শাখা এসব ওয়ারেন্ট জমা নিতে অস্বীকৃতি জানায়। অন্যরা জমা নিলেও প্রসেসিং ফি হিসেবে তাদের দিতে হয় ওয়ারেন্টপ্রতি ১০০ টাকা। বিনিয়োগকারীদের এ দুর্ভোগের পরিপ্রেক্ষিতে এসইসি চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়তা চায়। একইসঙ্গে অনুরোধ জানানো হয় ওয়ারেন্টের ক্ষেত্রে প্রসেসিং ফির বিষয়টি কার্যকর না করার। এসইসির চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে রিফান্ড ও ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্টে চলতি মাস পর্যন্ত কোনো প্রসেসিং ফি না নেওয়ার নির্দেশ জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইসঙ্গে জানানো হয়, মে থেকে মেশিনে পাঠযোগ্য ওয়ারেন্ট ইস্যু করা না হলে তা জমা নেওয়া হবে না।
Labels:
Refund Problem