আগামী মাস থেকে মেশিনে পাঠযোগ্য বিশেষ কালিযুক্ত চেকের (গওঈজ বা মাইকার) মাধ্যমে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) অকৃতকার্য আবেদনকারীদের প্রাপ্য অর্থ ফেরত (রিফান্ড) দিতে হবে। তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর ঘোষিত নগদ লভ্যাংশের অর্থ পরিশোধেও ব্যবহার করতে হবে মাইকার চেক। ১ মে থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্লিয়ারিং হাউসের জন্য মাইকার চেক বাধ্যতামূলক করায় প্রচলিত সাধারণ রিফান্ড ও ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্ট জমা নেবে না ব্যাংকগুলো। এজন্য সব ধরনের ওয়ারেন্টকে মাইকারে রূপান্তর করতে হবে। তবে শেয়ারবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে চলতি মাস পর্যন্ত কোনো ধরনের প্রসেসিং ফি ছাড়াই প্রচলিত রিফান্ড ও ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্ট জমা নেবে ব্যাংকগুলো। সম্প্রতি শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) কাছে পাঠানো এক চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংক এ তথ্য জানিয়েছে। এর এতেই জটিলতায় পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের বিপরীতে কোম্পানিগুলো যেসব লভ্যাংশ ইস্যু করে সেগুলো তারা বিশেষভাবে ছাপানো চেকের মাধ্যমে করে। একইভাবে আইপিওর জন্য আবেদন করে যারা শেয়ার পান না তারাও একইভাবে টাকা পেয়ে থাকেন। এখন এসব টাকা দেওয়ার বিকল্প কোনো ব্যবস্থা না করে মেশিন রিডেবল চেক ইস্যুর বিষয়টি বাধ্যতামূলক করা হলে বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি কোম্পানিগুলোও বিপাকে পড়বে। এ কারণে তারা মেশিন রিডেবল চেক বাধ্যতামূলক করার সময় আরও বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে তালিকাভুক্ত কোম্পানি, ইস্যু ম্যানেজার ও অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিসহ সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে, রিফান্ড ওয়ারেন্টের ক্ষেত্রে মাইকার বাধ্যতামূলক হলে আইপিওর ব্যয় বেড়ে যাবে। একইভাবে ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্টকে মাইকারে রূপান্তরের কারণে এ খাতে ব্যয় বাড়বে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর। কারণ বর্তমানে সাধারণ কাগজে ওয়ারেন্ট মুদ্রণ করায় তাতে খরচ পড়ে অপেক্ষাকৃত কম। কিন্তু মাইকারের জন্য যে কাগজ ও কালি ব্যবহার করতে হবে তা তুলনামূলকভাবে বেশ ব্যয়বহুল। যেসব কোম্পানির শেয়ারের মার্কেট লট ছোট তাদের ব্যয় অপেক্ষাকৃত বেশি হবে। একশ' টাকা লভ্যাংশের একটি ওয়ারেন্ট ইস্যু করতে বাড়তি ৭-৮ টাকা ব্যয় হবে। এ ব্যয় সংস্থানে কোনো কোনো কোম্পানি লভ্যাংশের পরিমাণ কমিয়ে দিতে পারে বলে সংশ্লিষ্টদের আশঙ্কা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুসারে, গত ১ এপ্রিল থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঢাকা ক্লিয়ারিং হাউসের সদস্য ব্যাংকগুলোর জন্য মাইকার চেক বাধ্যতামূলক হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সব ব্যাংক এ ব্যাপারে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে না পারায় সাধারণ চেক গ্রহণের সময়সীমা এক মাস বাড়ানো হয়। ফলে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ চেক ব্যাংকগুলো গ্রহণ করবে। তবে প্রতি চেকের বিপরীতে চেক ইস্যুকারী ব্যাংককে ১০০ টাকা করে প্রসেসিং ফি দিতে হবে।
মাইকার চেক সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আলোচিত সিদ্ধান্তে রিফান্ড ও ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্ট নিয়ে এক ধরনের জটিলতা তৈরি হয়। অনেক ব্যাংকের শাখা এসব ওয়ারেন্ট জমা নিতে অস্বীকৃতি জানায়। অন্যরা জমা নিলেও প্রসেসিং ফি হিসেবে তাদের দিতে হয় ওয়ারেন্টপ্রতি ১০০ টাকা। বিনিয়োগকারীদের এ দুর্ভোগের পরিপ্রেক্ষিতে এসইসি চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়তা চায়। একইসঙ্গে অনুরোধ জানানো হয় ওয়ারেন্টের ক্ষেত্রে প্রসেসিং ফির বিষয়টি কার্যকর না করার। এসইসির চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে রিফান্ড ও ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্টে চলতি মাস পর্যন্ত কোনো প্রসেসিং ফি না নেওয়ার নির্দেশ জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইসঙ্গে জানানো হয়, মে থেকে মেশিনে পাঠযোগ্য ওয়ারেন্ট ইস্যু করা না হলে তা জমা নেওয়া হবে না।
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের বিপরীতে কোম্পানিগুলো যেসব লভ্যাংশ ইস্যু করে সেগুলো তারা বিশেষভাবে ছাপানো চেকের মাধ্যমে করে। একইভাবে আইপিওর জন্য আবেদন করে যারা শেয়ার পান না তারাও একইভাবে টাকা পেয়ে থাকেন। এখন এসব টাকা দেওয়ার বিকল্প কোনো ব্যবস্থা না করে মেশিন রিডেবল চেক ইস্যুর বিষয়টি বাধ্যতামূলক করা হলে বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি কোম্পানিগুলোও বিপাকে পড়বে। এ কারণে তারা মেশিন রিডেবল চেক বাধ্যতামূলক করার সময় আরও বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে তালিকাভুক্ত কোম্পানি, ইস্যু ম্যানেজার ও অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিসহ সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে, রিফান্ড ওয়ারেন্টের ক্ষেত্রে মাইকার বাধ্যতামূলক হলে আইপিওর ব্যয় বেড়ে যাবে। একইভাবে ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্টকে মাইকারে রূপান্তরের কারণে এ খাতে ব্যয় বাড়বে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর। কারণ বর্তমানে সাধারণ কাগজে ওয়ারেন্ট মুদ্রণ করায় তাতে খরচ পড়ে অপেক্ষাকৃত কম। কিন্তু মাইকারের জন্য যে কাগজ ও কালি ব্যবহার করতে হবে তা তুলনামূলকভাবে বেশ ব্যয়বহুল। যেসব কোম্পানির শেয়ারের মার্কেট লট ছোট তাদের ব্যয় অপেক্ষাকৃত বেশি হবে। একশ' টাকা লভ্যাংশের একটি ওয়ারেন্ট ইস্যু করতে বাড়তি ৭-৮ টাকা ব্যয় হবে। এ ব্যয় সংস্থানে কোনো কোনো কোম্পানি লভ্যাংশের পরিমাণ কমিয়ে দিতে পারে বলে সংশ্লিষ্টদের আশঙ্কা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুসারে, গত ১ এপ্রিল থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঢাকা ক্লিয়ারিং হাউসের সদস্য ব্যাংকগুলোর জন্য মাইকার চেক বাধ্যতামূলক হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সব ব্যাংক এ ব্যাপারে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে না পারায় সাধারণ চেক গ্রহণের সময়সীমা এক মাস বাড়ানো হয়। ফলে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ চেক ব্যাংকগুলো গ্রহণ করবে। তবে প্রতি চেকের বিপরীতে চেক ইস্যুকারী ব্যাংককে ১০০ টাকা করে প্রসেসিং ফি দিতে হবে।
মাইকার চেক সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আলোচিত সিদ্ধান্তে রিফান্ড ও ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্ট নিয়ে এক ধরনের জটিলতা তৈরি হয়। অনেক ব্যাংকের শাখা এসব ওয়ারেন্ট জমা নিতে অস্বীকৃতি জানায়। অন্যরা জমা নিলেও প্রসেসিং ফি হিসেবে তাদের দিতে হয় ওয়ারেন্টপ্রতি ১০০ টাকা। বিনিয়োগকারীদের এ দুর্ভোগের পরিপ্রেক্ষিতে এসইসি চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়তা চায়। একইসঙ্গে অনুরোধ জানানো হয় ওয়ারেন্টের ক্ষেত্রে প্রসেসিং ফির বিষয়টি কার্যকর না করার। এসইসির চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে রিফান্ড ও ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্টে চলতি মাস পর্যন্ত কোনো প্রসেসিং ফি না নেওয়ার নির্দেশ জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইসঙ্গে জানানো হয়, মে থেকে মেশিনে পাঠযোগ্য ওয়ারেন্ট ইস্যু করা না হলে তা জমা নেওয়া হবে না।
0 comments:
Post a Comment
Note: Only a member of this blog may post a comment.